ভিটামিন ডি এর অভাব হলে করণীয় কি

প্রিয় পাঠক, আসসালামু আলাইকুম। আপনি কি ভিটামিন ডি এর অভাব হলে করণীয় কি তা সম্পর্কে জানেন? যদি না জেনে থাকেন ও জানতে আগ্রহী হন, তাহলে এই আর্টিকেলটি আপনার জন্য। এই আর্টিকেলে আমরা ভিটামিন ডি এর অভাব হলে করণীয় কি তা সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করার চেষ্টা করবো। তাই সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ার অনুরোধ রইলো।
ভিটামিন ডি এর অভাব হলে করণীয়
এছাড়াও, ভিটামিন ডি এর অভাবজনিত লক্ষণ, ভিটামিন ডি এর উৎস ও কতটুকু পরিমাণে ভিটামিন ডি গ্রহণ করা উচিত এ সম্পর্কেও একটি ধারণা দেওয়ার চেষ্টা করবো।

কনটেন্ট সূচিপত্র: ভিটামিন ডি এর অভাব হলে করণীয় কি

ভূমিকা

ভিটামিন ডি হলো একটি Fat-Soluble ভিটামিন। অর্থাৎ, fat-soluble ভিটামিন গুলো: (ভিটামিন এ, ভিটামিন ডি, ভিটামিন ই, ভিটামিন কে) ফ্যাট বা তেলে দ্রবীভূত হয়ে বা ভেঙ্গে দেহে শোষিত হয় বা কাজে লাগে। ভিটামিন ডি হলো একধরনের স্টেরয়েড হরমোন যেটি কোলেস্টোরল থেকে উৎপন্ন হয়। আমাদের সুস্থ থাকার জন্য ভিটামিন ডি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। অন্যান্য ভিটামিন ও মিনারেল এর চেয়ে ভিটামিন ডি সম্পূর্ণ আলাদা। ভিটামিন ডি হাড়, দাঁত ও মাংসপেশির সুরক্ষার জন্য অত্যন্ত জরুরী। এছাড়াও ভিটামিন ডি ক্যালসিয়াম ও ফসফরাস দেহে শোষণ হতে সাহায্য করে।

আমরা যখন সূর্যের আলোর সংস্পর্শে আসি, তখন ভিটামিন ডি প্রাকৃতিকভাবেই আমাদের ত্বকে উৎপাদন হয়। কিন্তু সূর্যের আলো থেকে ভিটামিন ডি এর চাহিদা সম্পূর্ণ পূরণ হয় না। তাই আমাদের ডায়েটে বা খাদ্যতালিকায় অবশ্যই ভিটামিন ডি জাতীয় খাবার যুক্ত করা উচিত। ভিটামিন ডি সমৃদ্ধ খাবার, ঔষধ ও সাপ্লিমেন্ট গ্রহণ করার মাধ্যমে সহজেই ভিটামিন ডি এর চাহিদা পূরণ করা সম্ভব।

ভিটামিন ডি এর দুটি শ্রেণী রয়েছে। ভিটামিন ডি-১, ভিটামিন ডি-৩। ভিটামিন ডি-৩ আমাদের দেহের জন্য বেশি প্রয়োজনীয় এবং এটির অনেক স্বাস্থ্য উপকারিতা রয়েছে। এটি রক্তে ভিটামিন ডি এর পরিমাণ বাড়ায়। কিন্তু দুঃখের বিষয় মাত্র সামান্য কিছু নির্দিষ্ট খাবারেই ভিটামিন ডি পাওয়া যায়। এছাড়াও ভিটামিন ডি এর উৎস কি ও ভিটামিন ডি এর অভাব হলে করণীয় কি এ সম্পর্কে সঠিক জ্ঞান না থাকার কারণে ভিটামিন ডি এর অভাবজনিত লক্ষণগুলো দেখা দেয়।

ভিটামিন ডি ৩ এর উপকারিতা

ভিটামিন ডি ৩ এর প্রচুর স্বাস্থ্য উপকারিতা রয়েছে। নিচে ভিটামিন ডি ৩ এর স্বাস্থ্য উপকারিতা দেওয়া হলো:
ভিটামিন ডি ৩ এর উপকারিতা
  • ভিটামিন ডি ৩ ক্যান্সার রোগ প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে।
  • ভিটামিন ডি হাড় মজবুত করতে, হাড়ের ক্ষয় ও ভেঙ্গে যাওয়া রোধ করতে সাহায্য করে।
  • এটি হাড়ের রোগ অস্টিওপেরোসিস হওয়া থেকে বাচায়।
  • এটি শারীরিক শক্তি বৃদ্ধি করে।
  • এটি টাইপ ২ ডায়েবিটিস হওয়ার ঝুকি কমায়।
  • বিষণ্ণতা বা ডিপ্রেশন কমাতে ভিটামিন ডি ৩ অত্যন্ত কার্যকর।
  • এটি অকাল মৃত্যু হওয়ার সম্ভাবনা কমায় এবং জীবন দীর্ঘায়ু করে।
  • এটি ক্যালসিয়াম ও ফসফরাস দেহে শোষণ হতে সাহায্য করে। এছাড়াও রক্তে কি পরিমাণ ক্যালসিয়াম ও ফসফরাস প্রয়োজন এটি নিয়ন্ত্রণ করে।
  • এটি দাঁত মজবুত করে।
  • এটি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার কার্যসম্পাদনে সাহায্য করে।
  • এটি দেহে সঞ্চিত অবস্থায় ও থাকে।
  • যারা ওজন কমাতে চান পর্যাপ্ত পরিমাণে ভিটামিন ডি ৩ গ্রহণ করলে এটি ওজন কমাতেও সাহায্য করে।

ভিটামিন ডি এর উৎস

প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ডি রয়েছে এমন কিছু খাবারের তালিকা নিচে দেওয়া হলো:
ভিটামিন ডি এর উৎস
  • সামুদ্রিক মাছে। যেমন: স্যালমন, সার্ডিন, টুনা ইত্যাদি।
  • গরু ও খাসির কলিজা।
  • দুধ।
  • দই।
  • মাশরুম।
  • কর্ড লিভার অয়েল।
  • ডিম।
  • ওটস।
  • কমলার জুস।

ভিটামিন ডি যুক্ত শাকসবজি

শাকসবজিতে ভিটামিন ডি পাওয়া যায়। নিচে ভিটামিন ডি যুক্ত শাকসবজির তালিকা দেওয়া হলো:
  • ফুলকপি।
  • ব্রকলি।
  • মটরশুটি।
  • মিষ্টি আলু।
  • লাউ।
  • মিষ্টি কুমড়া।
  • সজনে ডাটা।
  • ঢেঁড়স।
  • পাতাযুক্ত শাক। যেমন: পালং শাক, লাল শাক।

ভিটামিন ডি যুক্ত ফলের নাম

ভিটামিন ডি এর অন্যতম উৎস হলো ফলমূল। ফলমূলে একাধিক পুষ্টি উপাদান থাকে যা আমাদের সুস্থ থাকার জন্য অপরিহার্য। নিচে ভিটামিন ডি যুক্ত ফলের নাম দেওয়া হলো:
  • কলা।
  • পেয়ারা।
  • পেঁপে।
  • আনারস।
  • তরমুজ।
  • কমলা লেবু।
  • অ্যাভোকাডো।
  • কিউই।

ভিটামিন ডি এর অভাব কেন হয়

বিভিন্ন কারণে শরীরে ভিটামিন ডি এর অভাব দেখা দিতে পারে। ভিটামিন ডি এর অভাব কেন হয়, তা সম্পর্কে আলোচনা করা হলো:

ডায়েটে পর্যাপ্ত পরিমাণে ভিটামিন ডি না থাকলে- এটি সাধারণত তাঁদের ক্ষেত্রে বেশি হয় যারা Vegeterian বা নিরামিষ জাতীয় ডায়েট অনুসরণ করেন। ভিটামিন ডি এর বেশিরভাগ উৎস প্রাণীজ হওয়ায় এক্ষেত্রে ভিটামিন ডি এর অভাব দেখা দেয়। যার ফলে ভিটামিন ডি এর অভাব দেখা দেয়।
সূর্যের আলোতে বাইরে বের না হলে- সূর্যের আলোর সংস্পর্শে আসলে এটি আমাদের ত্বক, মুখ, হাত, পা বিভিন্ন অঙ্গে ভিটামিন ডি উৎপন্ন করে। কিন্তু যারা দিনের অধিকাংশ সময় ঘরে অবস্থান করে তাদের ভিটামিন ডি এর অভাবে ভোগার সম্ভাবনা অনেক বেশি থাকে।

ত্বকের রং কালো হলে: আমাদের দেহে মেলানিন নামে একটি পদার্থ থাকে। এটি ত্বক, চুল ও চোখের রং নির্ধারণ করে। মেলানিন সূর্যের অতিবেগুনি রশ্মি থেকে ত্বক কে ক্ষতিগ্রস্থ হওয়া থেকে বাচায়। যাদের শরীরে মেলানিন এর পরিমাণ যত বেশি, তার গায়ের রং তত কালো বা Dark হয়। যেহেতু মেলানিন সূর্যের তাপ থেকে ত্বককে বাচায়, তাই সূর্য থেকে ত্বকে যে পরিমাণ ভিটামিন ডি উৎপাদন হওয়া দরকার তা হতে পারেনা এবং ভিটামিন ডি পরিপূর্ণভাবে শোষিত হয় না।

স্থূলতা বা অতিরিক্ত ওজন হলে- ভিটামিন ডি হলো একটি Fat-Soluble ভিটামিন হওয়ায় এটি ফ্যাটে দ্রবীভূত হয়ে যায়। যাদের দেহে ফ্যাটের পরিমাণ বেশি তাদের দেহে ভিটামিন ডি ফ্যাট টিস্যু বা কোষে সংরক্ষিত হয়ে থাকে এবং রক্তে ভিটামিন ডি এর পরিমাণ কমে যায়। যাদের BMI (Body Mass Index) ৩০ এর বেশি তাদের ক্যালসিয়াম ও ভিটামিন ডি এর অভাব দেখা দেয়।

কিডনি ও লিভারের সমস্যা থাকলে- কিডনি ও লিভারে বিশেষ কিছু এনজাইম থাকে যেগুলো নিষ্ক্রিয় ভিটামিন ডি কে সক্রিয় ভিটামিন ডি তে রুপান্তর করে দেহে কাজে লাগায়। কিন্তু কিডনি ও লিভারে যেকোন ধরনের রোগব্যাধি থাকলে এই প্রক্রিয়া বাধাপ্রাপ্ত হয় এবং ভিটামিন ডি এর অভাব দেখা দেয়।

ধূমপান করলে- সিগারেট বা যেকোন ধরনের ধূমপান করলে ভিটামিন ডি এর উৎপাদন ক্ষমতা কমে যায়।

সানস্ক্রিন ব্যবহার করলে- সূর্যের অতিবেগুনি রশ্মি থেকে ত্বককে রক্ষা করার জন্য অনেকেই সানস্ক্রিন ব্যবহার করে থাকেন। ফলস্বরুপ সূর্যের আলো থেকে ত্বকে ভিটামিন ডি তৈরি হয় না।

ভিটামিন ডি এর অভাবে কোন রোগ হয়

শরীরে ভিটামিন ডি এর অভাব দেখা দিলে নানা ধরনের রোগের উপসর্গ বা লক্ষণ দেখা দেয়। ক্যালসিয়াম ও ভিটামিন ডি এর অভাবজনিত লক্ষণ মূলত বয়স্ক মানুষদের বেশি দেখা দেয়। ক্যালসিয়াম ও ভিটামিন ডি এর অভাবে হাড়ের বিভিন্ন ধরনের রোগ দেখা দেয়। যেমন:
অস্টিওপোরোসিস- ভিটামিন ডি এর অভাবে অস্টিওপোরোসিস রোগ হয়। এই রোগের কারণে যেগুলো সমস্যা হয়:
  • হাড়ের ঘনত্ব কমে যায়।
  • হাড় খুবই ভঙ্গুর প্রকৃতির হয়ে যায়।
  • হাড়ের সঠিক গঠন ও বৃদ্ধি হয় না।
  • হাড় ক্ষয় হতে থাকে।
  • হাড়ে ব্যথা অনুভব হয় ইত্যাদি।
অস্টিওম্যালাসিয়া- এই রোগটি ও ভিটামিন ডি এর অভাবে হয়। অস্টিওম্যালাসিয়া এক ধরনের বিরল প্রকৃতির রোগ, যেটি প্রধানত বাচ্চাদের বেশি হয়। এই রোগ হলে হাড় নরম ও ভঙ্গুর হয়ে পড়ে। এর অপর নাম রিকেটস।

ভিটামিন ডি এর অভাব জনিত লক্ষণ

দেহে ভিটামিন ডি এর অভাব দেখা দিলে বিভিন্ন লক্ষণ বা উপসর্গ দেখা দেয়। ভিটামিন ডি এর অভাবজনিত লক্ষণগুলো হলো:
  • হাড় ও মাংসপেশীতে ব্যথা অনুভব হয়।
  • মাংসপেশীতে দূর্বলতা অনুভব হয়।
  • ক্লান্তিভাব দেখা দিতে পারে।
  • খিটখিটে মেজাজ ও মানসিক অবসাদ দেখা দিতে পারে।
  • ক্ষুধামন্দা ও খাবারের প্রতি অনীহা সৃষ্টি হতে পারে।
  • ত্বকের রং ফ্যাকাশে বর্ণের হয়ে যেতে পারে।

ভিটামিন ডি এর অভাব হলে করণীয়

ভিটামিন ডি আমাদের হাড়, দাঁত ও মাংসপেশী ভালো রাখার জন্য অপরিহার্য। কিন্তু অনেকেরই ভিটামিন ডি এর অভাব হলে করণীয় কি তা সম্পর্কে পূর্ণাঙ্গ জ্ঞান থাকে না। যার ফলে ভিটামিন ডি এর অভাবজনিত রোগে ভুগতে হয়। নিচে ভিটামিন ডি এর অভাব হলে করণীয় কি তা সম্পর্কে আলোচনা করা হলো:
  • ভিটামিন ডি এর অভাব মেটাতে প্রতিদিন অন্তত ৫-১০ মিনিট সরাসরি সূর্যের আলোর নিচে থাকা উচিত।
  • ডায়েটে ভিটামিন ডি সমৃদ্ধ খাবার যুক্ত করতে হবে।
  • ফলমূল ও শাকসবজি বেশি পরিমাণে খেতে হবে।
  • খাবারের মাধ্যমে পর্যাপ্ত পরিমাণে ভিটামিন ডি গ্রহণ করতে ব্যর্থ হলে সাপ্লিমেন্ট বা ঔষধের সাহায্য নিতে হবে।
  • নিয়মিত ব্যয়াম করতে হবে। কারণ ব্যায়ামের মাধ্যমে দেহের বিভিন্ন জয়েন্ট গুলোর নমনীয়তা বৃদ্ধি পায়।
  • ভিটামিন ডি এর অভাবজনিত লক্ষণ দেখা দিলে ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে।

ভিটামিন ডি বেশি খেলে কি হয়

নির্দিষ্ট পরিমাণের চেয়ে বেশি পরিমাণে ভিটামিন ডি গ্রহণ করলেও বিভিন্ন ধরনের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া দেখা দিতে পারে। যেমন:
  • পেটে ব্যথা অনুভূত হতে পারে।
  • উচ্চ রক্তচাপ দেখা দিতে পারে।
  • সবসময় ঘুম ঘুম ভাব লাগতে পারে।
  • কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা হতে পারে।
  • মেজাজ খিটমিটে হতে পারে এবং মানসিক অবসাদ দেখা দিতে পারে।
  • বমি বমি ভাব দেখা দিতে পারে।দেহে পানিশূন্যতা দেখা দেয় এবং অতিরিক্ত পরিমাণে পিপাসা লাগে।

কতটুকু ভিটামিন ডি প্রয়োজন

ভিটামিন ডি এর পরিমাপ করার জন্য মাইক্রোগ্রাম (mcg) ও International Unit (IU) ব্যবহার করা হয়। এক mcg ভিটামিন ডি এর সমান হলো ৪০ IU. The Recommended Dietary Allowance এর গাইডলাইন অনুযায়ী কতটুকু ভিটামিন ডি গ্রহণ করা উচিত তার একটি তালিকা দেওয়া হলো:
শ্রেণী বয়স পরিমাণ
বাচ্চা ০-১২ মাস ১০ মাইক্রোগ্রাম (mcg) বা ৪০০ IU
শিশু ও কিশোর ১-১৮ বছর ১৫ মাইক্রোগ্রাম (mcg) বা ৬০০ IU
প্রাপ্তবয়স্ক ১৮-৭০ বছর ১৫ মাইক্রোগ্রাম (mcg) বা ৬০০ IU
প্রাপ্তবয়স্ক ৭০ বছরের উর্ধ্বে ২০ মাইক্রোগ্রাম (mcg) বা ৮০০ IU
গর্ভবতী ও বুকের দুধ খাওয়ানো নারী ১৮-৭০ বছর ১৫ মাইক্রোগ্রাম (mcg) বা ৬০০ IU
Source: Healthline, Medical News Today.

লেখকের মন্তব্য

ভিটামিন ডি আমাদের সার্বিক সুস্থতার জন্য অপরিহার্য। বয়স বৃদ্ধির সাথে সাথে ভিটামিন ডি এর প্রয়োজনীয়তা আরো বেশি বৃদ্ধি পায়। কারণ বয়স বেশি হলে প্রাকৃতিকভাবেই হাড় ক্ষয়প্রাপ্ত ও ভঙ্গুর হতে থাকে। তাই আমাদের উচিত ভিটামিন ডি সমৃদ্ধ খাবার ডায়েটে অন্তর্ভুক্ত করে এর মাত্রা কমিয়ে আনা।

প্রিয় পাঠক, আশা করছি আপনি ভিটামিন ডি এর উৎস, ভিটামিন ডি ৩ এর উপকারিতা, ভিটামিন ডি এর অভাবে কোন রোগ হয়, ভিটামিন ডি এর অভাব হলে করণীয় কি, কতটুকু ভিটামিন ডি প্রয়োজন এ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পেরেছেন ও উপকৃত হয়েছেন। যদি আপনার এই ধরনের বিশ্বস্ত ও তথ্যপূর্ণ আর্টিকেল পড়তে ভালো লাগে, তাহলে আমাদের ওয়েবসাইটটি ফলো করতে পারেন।

কারণ আমরা এই ধরনের আর্টিকেল নিয়মিত প্রকাশ করে থাকি। আপনার কোন পরামর্শ বা মন্তব্য থাকলে কমেন্ট করে জানাতে পারেন। যদি এই আর্টিকেলটি পড়ে আপনি উপকৃত হয়ে থাকেন, তাহলে আপনার প্রিয়জন ও বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন। এতক্ষণ মনোযোগ সহকারে আর্টিকেলটি পড়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url