ফ্যাট জাতীয় খাবার খেলে কি হয় জেনে নিন

প্রিয় পাঠক, আসসালামু আলাইকুম। আপনি কি জানেন ফ্যাট জাতীয় খাবার খেলে কি হয়? এটি আমাদের দেহে কেমন প্রভাব ফেলে? যদি না জেনে থাকেন ও জানতে আগ্রহী হন, তাহলে এই আর্টিকেলটি আপনার উপকারে আসতে পারে। এই আর্টিকেলে আমরা ফ্যাট জাতীয় খাবার খেলে কি হয়, ফ্যাট এর কাজ কি এ সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করার চেষ্টা করবো। তাই মনোযোগ সহকারে আর্টিকেলটি পড়ার অনুরোধ রইল।
ফ্যাট জাতীয় খাবার খেলে কি হয়
এছাড়াও, ফ্যাট কত প্রকার, ফ্যাট জাতীয় খাবার কি কি এ সম্পর্কেও ধারণা দেওয়ার চেষ্টা করবো।

কনটেন্ট সূচিপত্র: ফ্যাট জাতীয় খাবার খেলে কি হয় জেনে নিন

ভূমিকা

ফ্যাট দেহের জন্য অত্যাবশ্যকীয় প্রধান তিনটি উপাদানের মধ্যে একটি। বাকি দুটি উপাদান হলো: প্রোটিনকার্বোহাইড্রেট। ফ্যাট জাতীয় খাবার খেলে তা ভেঙ্গে ফ্যাটি এসিডে রুপান্তর হয় এবং দেহে প্রয়োজনীয় শক্তি যোগায়। অনেকেই মনে করেন, ফ্যাট জাতীয় খাবার খেলে দেহের ক্ষতি হয়। কিন্তু এই ধারণাটি অনেকটা ভুল।

ফ্যাট দেহের জন্য অত্যাবশ্যকীয় ফ্যাটি এসিড উৎপন্ন করে যা দেহ নিজে থেকে তৈরি করতে পারে না এবং অবশ্যই এটি খাবারের মাধ্যমেই গ্রহণ করতে হবে। ফ্যাট বিভিন্ন Fat-Soluble ভিটামিন দেহে শোষণ করতে সাহায্য করে। এছাড়াও এটি হরমোন উৎপাদন ও নিয়ন্ত্রণ করে। কিন্তু কিছু কিছু ফ্যাট শরীরের মারাত্নক ক্ষতি সাধন করে।

ফ্যাট কত প্রকার। ফ্যাট জাতীয় খাবার কি কি

সব ফ্যাট দেহের জন্য ক্ষতিকারক নয়। কিছু নিদিষ্ট ধরনের ফ্যাট শরীরের জন্য অপকারী হলেও ভালো বা স্বাস্থ্যকর ফ্যাটের অনেক স্বাস্থ্য উপকারিতা রয়েছে। ভালো ও খারাপ ফ্যাটের উৎস ও পার্থক্য সম্পর্কে জানা থাকলে সহজেই নির্ধারণ করা সম্ভব কোন ফ্যাট গুলো গ্রহণ করা উচিত। ফ্যাটের উপাদানের উপর ভিত্তি করে ফ্যাট কে প্রধানত ৪ ভাগে ভাগ করা হয়েছে। সেগুলো হলো:
  • ট্রান্স ফ্যাট বা Trans fat
  • স্যাচুরেটেড ফ্যাট বা Saturated fat
  • মনো আনস্যাচুরেটেড ফ্যাট বা Monounsaturated fat
  • পলি আনস্যাচুরেটেড ফ্যাট বা Polyunsaturated fat
ফ্যাট কত প্রকার

ট্রান্স ফ্যাট বা Trans fat, ট্রান্স ফ্যাট যুক্ত খাবার কি কি

ট্রান্স ফ্যাট এর পূর্ণরুপ হলো- ট্রান্স ফ্যাটি এসিড। এটি একধরনের খারাপ ফ্যাট। যতগুলো ফ্যাট রয়েছে তার মধ্যে সবচেয়ে ক্ষতিকর ফ্যাট হলো ট্রান্স ফ্যাট। ট্রান্স ফ্যাট জাতীয় খাবার খেলে এটি রক্তে খারাপ কোলেস্টেরল এর মাত্রা বাড়িয়ে দেয়। এছাড়াও এটি ভালো কোলেস্টেরল এর উৎপাদন কমিয়ে দেয়। ট্রান্স ফ্যাট দেহে প্রদাহ বা Imflammation সৃষ্টি করে।
এই প্রদাহের কারণে হৃদরোগ, স্ট্রোক ও টাইপ-২ ডায়েবিটিস হওয়ার ঝুঁকি বেড়ে যায়। World Health Organization (WHO) বা বিশ্ব সাস্থ্য সংস্থার রিপোর্ট অনুযায়ী, ট্রান্স ফ্যাট জাতীয় খাবার বেশি পরিমাণে গ্রহণ করার ফলে প্রতি বছরে প্রায় ৫০ লক্ষ মানুষ হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মারা যায়। ট্রান্স ফ্যাট এতটাই ক্ষতিকর যে, বিভিন্ন দেশে ট্রান্স ফ্যাট যুক্ত খাবার বিক্রয় করা নিষিদ্ধ করা হয়েছে।

তাই ট্রান্স ফ্যাট যতটা সম্ভব কম পরিমাণে গ্রহণ করা উচিত। The American Heart Association (AHA) এর মতে, একজন ব্যক্তির দৈনিক ক্যালরির ৫-৬% বা ১৩ গ্রাম এর বেশি ট্রান্স ফ্যাট খাওয়া উচিত নয়। ট্রান্স ফ্যাট যুক্ত খাবারের তালিকা দেওয়া হলো:
  • ভাজাপোড়া ও অতিরক্ত তৈলাক্ত খাবার। যেমন: ফ্রেন্স ফ্রাই।
  • Process food বা বাজারের প্রক্রিয়াজাত খাবার। যেমন: কেক, বিস্কুট, পেস্ট্রি, কুকিজ, পিজ্জা, ডোনাট ইত্যাদি।
  • ফাস্ট ফুড জাতীয় খাবার।

স্যাচুরেটেড ফ্যাট বা Saturated fat

স্যাচুরেটেড ফ্যাট ও একধরনের খারাপ ফ্যাটের অন্তর্ভুক্ত। এ ধরনের ফ্যাট আমাদের ডায়েটে কম পরিমাণেই থাকা উচিত। স্যাচুরেটেড ফ্যাট জাতীয় খাবার খেলে কি হয় তা নিয়ে স্বাস্থ্যবিদরা গবেষণা করে দেখেছেন, স্যাচুরেটেড ফ্যাট বেশি পরিমাণে গ্রহণ করলে রক্তে খারাপ কোলেস্টেরল এর পরিমাণ বৃদ্ধি পায়। এছাড়াও এটি হৃদরোগ হওয়ার ঝুুঁকি বাড়িয়ে দেয়। স্বাস্থ্যবিদরা স্যাচুরেটেড ফ্যাট গ্রহণের সাথে হৃদরোগ হওয়ার সম্ভাবনা দেখতে পেয়েছেন।

স্যাচুরেটেড ফ্যাট ফুড লিস্ট

স্যাচুরেটেড ফ্যাট প্রধানত প্রাণীজ উৎসে বেশি পাওয়া যায়। নিচে স্যাচুরেটেড ফ্যাট সমৃদ্ধ খাবারের তালিকা দেওয়া হলো:
স্যাচুরেটেড ফ্যাট ফুড লিস্ট
  • গরু, খাসি, ভেড়া, শুকর চর্বি ও মাংসে।
  • পোলট্রি মুরগি বা ব্রয়লারের চামড়ায়।
  • দুধ ও দুগ্ধজাত খাবারে। যেমন: দই, পনির, মাখন ইত্যাদি।
  • বিভিন্ন তেলে। যেমন: নারিকেল তেল, পাম তেল।

মনোআনস্যাচুরেটেড ফ্যাট বা Monounsaturated fat

মনোআনস্যাচুরেটেড ফ্যাটকে স্বাস্থ্যকর বা ভালো ফ্যাট বলা হয়। মনোআনস্যাচুরেটেড ফ্যাট থেকে অত্যাবশ্যকীয় ফ্যাটি এসিড উৎপন্ন হয়, যা আমাদের দেহ নিজে থেকে তৈরি করতে পারে না এবং খাবারের মাধ্যমেই গ্রহণ করতে হয়। মনোআনস্যাচুরেটেড ফ্যাট জাতীয় খাবার খেলে কি হয় তা নিয়ে স্বাস্থ্যবিদরা গবেষণা করে এর অসংখ্য স্বাস্থ্য উপকারিতা দেখতে পেয়েছেন।
এই জাতীয় ফ্যাট রক্তে খারাপ কোলেস্টেরল এর মাত্রা কমাতে সাহায্য করে। এছাড়াও এটি হৃদরোগ হওয়ার সম্ভাবনা কমায়। ক্যান্সার প্রতিরোধে ও মনোআনস্যাচুরেটেড ফ্যাট গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। মনোআনস্যাচুরেটেড সমৃদ্ধ খাবারের তালিকা নিচে দেওয়া হলো:
  • ভোজ্য তেল- অলিভ তেল, বাদাম তেল।
  • অ্যাভোকাডো।
  • জলপাই।
  • পিনাট বাটার বা বাদামের মাখন।
  • বাদাম- কাঠ বাদাম, কাজু বাদাম ইত্যাদি।

পলি আনস্যাচুরেটেড ফ্যাট বা Polyunsaturated fat

পলি আনস্যাচুরেটেড ফ্যাট ও একধরনের ভালো ফ্যাট। পলি আনস্যাচুরেটেড ফ্যাটে থাকে Omega-3 ও Omega-6 নামক ফ্যাটি এসিড যেটি দেহের জন্য অত্যন্ত উপকারী। Omega-3 ফ্যাটি এসিড হার্ট ভালো রাখে, উচ্চ রক্তচাপ বা High Blood Pressure ও রক্তে ট্রাইগ্লিসারাইড এর মাত্রা কমাতে সাহায্য করে। এছাড়াও এটি অতিরিক্ত হৃদস্পন্দন বা Heart Rate স্বাভাবিক রাখে।

আমাদের ডায়েট বা খাদ্যতালিকায় পলি আনস্যাচুরেটেড ফ্যাট সমৃদ্ধ খাবার অবশ্যই থাকা উচিত। Omega-3 ও Omega-6 ফ্যাটি এসিড সাধারণত চর্বিজাতীয় মাছ ও সামুদ্রিক মাছে বেশি পরিমাণে থাকে। পলিআনস্যাচুরেটেড ফ্যাট জাতীয় খাবারের তালিকা নিচে দেওয়া হলো:
  • সামুদ্রিক মাছে। যেমন: স্যালমন, সার্ডিনস, টুনা, হেরিং ইত্যাদি।
  • ভোজ্য তেল। যেমন: সয়াবিন তেল, সূর্যমুখীর তেল, আঙ্গুর বীজ তেল, ভুট্টার তেল, ক্যানোলা তেল, বাদাম তেল ইত্যাদি।
  • ডিম।
  • বাদাম।
  • আখরোট।
  • ডার্ক চকলেট।
  • কুমড়োর বিচি।
  • চিয়া সিড।

ফ্যাট জাতীয় খাবার খেলে কি হয়। ফ্যাট বা স্নেহ জাতীয় খাবারের উপকারিতা

ফ্যাট জাতীয় খাবার খেলে এটি ভেঙ্গে ফ্যাটি এসিড ও গ্লিসারল উৎপন্ন হয়। স্বাস্থ্যকর ফ্যাট জাতীয় খাবার গ্রহণের অনেক উপকারিতা রয়েছে। নিচে ফ্যাট এর কাজ কি ও ফ্যাট জাতীয় খাবার খেলে কি হয় তা আলোচনা করা হলো:

ভিটামিনের শোষণ ও পরিবহণ করে- ফ্যাট বা লিপিড দেহে Fat-soluble ভিটামিন, যেমন: ভিটামিন এ, ভিটামিন ডি, ভিটামিন ই, ভিটামিন কে এগুলো রক্তে শোষণ হতে সাহায্য করে ও পুষ্টি যোগায়। এছাড়াও ফ্যাট এই ভিটামিন গুলো প্রতিটি কোষে সঠিকভাবে পরিবহণ হতেও সাহায্য করে।

সঞ্চিত শক্তিরুপে উপস্থিত থাকে- অতিরিক্ত ফ্যাট দেহে সঞ্চিত অবস্থায় থাকে যেন পরবর্তিতে প্রয়োজন হলে এটিকে ব্যবহার করে শক্তি উৎপাদন করতে পারে। উদাহরণ হিসেবে যখন কেউ ওজন কমাতে প্রয়োজনের তুলনায় কম ক্যালরি গ্রহণ করে বা দীর্ঘক্ষণ না খেয়ে থাকে তখন এই সঞ্চিত ফ্যাট খরচ করে শক্তি উৎপাদন হয়।

কোষের ঝিল্লির স্বাস্থ্য ভালো রাখে- ফ্যাট বা লিপিড কোষের ঝিল্লি বা Cell Membrane ভালো রাখার জন্য অত্যাবশ্যক। এর অপর নাম প্লাজমা মেমব্রেন। এটি দেহের প্রতিটি কোষেই বিদ্যমান থাকে। কোষের ঝিল্লি কোষের অভ্যন্তরীণ উপাদান কে বাইরের পরিবেশ হতে রক্ষা করে। এটি সব কোষীয় উপাদান কে ঘিরে রাখে ও সুরক্ষা প্রদান করে।

ফ্যাট দেহের অঙ্গপ্রত্যঙ্গ রক্ষা করে- ফ্যাট দেহের অভ্যন্তরীণ অঙ্গপ্রত্যঙ্গ রক্ষা করে। দেহে সাবকুটেনিয়াস নামে একধরনের বিশেষ ফ্যাট থাকে যা তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে। ফ্যাট বা লিপিডে Adipose নামে টিস্যু থাকে যা অভ্যন্তরীণ বিভিন্ন অঙ্গ, যেমন: চোখ, স্নায়ু, হৃদপিন্ড, হাড়, রক্তশিরা ইত্যাদির চারপাশে ঘিরে থাকে ও রক্ষা করে।

অভ্যন্তরীণ তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে- ফ্যাট আমাদের অভ্যন্তরীণ তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে। যারা ঠান্ডা আবহাওয়া বা পরিবেশে বসবাস করে তাদের দেহের তাপমাত্রা বৃদ্ধি ও নিয়ন্ত্রণে ফ্যাট সহায়তা করে।

স্নেহ জাতীয় খাদ্যের অভাবে কি রোগ হয়

ফ্যাট জাতীয় খাবার খেলে এটি আমাদের দেহে অত্যাবশ্যকীয় ফ্যাটি এসিড omega-3 ও omega-6 উৎপন্ন করে। এই ফ্যাটি এসিড গুলো দেহে ভিটামিন শোষণ ও দেহের অঙ্গপ্রত্যঙ্গ সুস্থ রাখার জন্য অপরিহার্য। কিন্তু খাবার তালিকায় স্নেহ জাতীয় খাদ্যের অভাব দেখা দিলে দেহে রোগব্যাধি দেখা দেয়। স্নেহ জাতীয় খাদ্যের অভাবে যে রোগ হয় তা হলো:
Essential Fatty Acid Deficiency (EFAD)- দেহে অত্যাবশ্যকীয় ফ্যাটি এসিড omega-3 ও omega-6 এর ঘাটতি দেখা দিলে এই রোগটি হয়। যার ফলে ত্বক ও স্নায়ুর সমস্যা দেখা দেয়।

Fat-soluble Vitamin Deficiency- আমরা জানি যে, Fat-soluble ভিটামিনগুলো (ভিটামিন এ, ভিটামিন ডি, ভিটামিন ই এবং ভিটামিন কে) দেহে শোষণ ও পরিবহণের জন্য অত্যাবশ্যকীয় ফ্যাটি এসিড এর প্রয়োজনীয়তা রয়েছে। কিন্তু দেহে ফ্যাটি এসিডের ঘাটতি দেখা দিলে এই ভিটামিন গুলো দেহে সঠিকভাবে শোষণ হতে পারে না। শরীরে ভিটামিনের ঘাটতি দেখা দিলে- রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা দূর্বল হয়ে যাওয়া, চোখের দৃষ্টিশক্তি কমে যাওয়া সহ নানা ধরনের শারীরিক ক্ষতি হয়।

কতটুকু ফ্যাট প্রয়োজন

একজন মানুষের দৈনিক কতটুকু ফ্যাট এর প্রয়োজন হবে তা বিভিন্ন বিষয়ের উপর নির্ভর করে। যেমন: শরীরের গঠন, বয়স, লিঙ্গ, কতটা পরিশ্রমী, তার ফিটনেস লক্ষ্য কি (ওজন বাড়াতে বা কমাতে চান), চিকিৎসাধীন অবস্থায় রয়েছেন কিনা ইত্যাদি। United State Department of Agriculture (USDA) এর ডায়েটারি গাইডলাইন অনুযায়ী আমাদের দৈনিক ক্যালরির প্রায় ২০-৩৫% খাবার ফ্যাট জাতীয় খাবার থেকে গ্রহণ করা উচিত। এক গ্রাম ফ্যাটে এ ৯ কিলো ক্যালরি থাকে যা প্রোটিন ও কার্বোহাইড্রেট এর দ্বিগুণ।
Source: Healthline, Medical News Today.

লেখকের মন্তব্য

আমাদের ডায়েটে বা খাবার তালিকায় অবশ্যই ভালো, স্বাস্থ্যকর ফ্যাটের উৎস যুক্ত করা উচিত। ট্রান্স ফ্যাট ও স্যাচুরেটেড ফ্যাট যতটা সম্ভব এড়িয়ে চলতে হবে ও মনো ও পলি আনস্যাচুরেটেড ফ্যাট জাতীয় খাবারকে বেশি প্রাধান্য দিলে ফ্যাটি এসিডের উপকারিতা পাওয়া যাবে।

প্রিয় পাঠক, আশা করছি আপনি ফ্যাট কত প্রকার, স্যাচুরেটেড ফ্যাট ফুড লিস্ট, ফ্যাট জাতীয় খাবার খেলে কি হয় এ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পেরেছেন ও উপকৃত হয়েছেন। যদি আপনার এই ধরনের বিশ্বস্ত ও তথ্যপূর্ণ আর্টিকেল পড়তে ভালো লাগে, তাহলে আমাদের ওয়েবসাইটটি ফলো করতে পারেন।

কারণ আমরা এই ধরনের আর্টিকেল নিয়মিত প্রকাশ করে থাকি। আপনার কোন পরামর্শ বা মন্তব্য থাকলে কমেন্ট করে জানাতে পারেন। যদি এই আর্টিকেলটি পড়ে আপনি উপকৃত হয়ে থাকেন, তাহলে আপনার প্রিয়জন ও বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন। এতক্ষণ মনোযোগ সহকারে আর্টিকেলটি পড়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url