আলু দিয়ে ফর্সা হওয়ার ১০ টি উপায়- আলুর রসের ফেসপ্যাক
আলু দিয়ে ফর্সা হওয়ার উপায় সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন? তাহলে আপনি সঠিক জায়গায়
এসেছেন। আজকের এই আর্টিকেলে আমরা আলু দিয়ে ফর্সা হওয়ার উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত
আলোচনা করবো।
এছাড়াও কিভাবে আলুর রস দিয়ে রূপচর্চা করবেন এবং আলুর রসের ফেসপ্যাক তৈরি করে
ব্যবহার করবেন তা নিয়ে আলোচনা করা হবে। তাই সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে
পড়ার অনুরোধ করছি।
কনটেন্ট সূচিপত্রঃ আলু দিয়ে ফর্সা হওয়ার ১০ টি উপায়- আলুর রসের ফেসপ্যাক
আলু দিয়ে রুপচর্চা
প্রতিদিনের খাদ্যাভ্যাস এবং পরিবর্তিত লাইফস্টাইলের প্রভাব আমাদের স্বাস্থ্যের
পাশাপাশি ত্বকেও দেখা দিচ্ছে। বর্তমানে অধিকাংশ মানুষ ত্বক সংক্রান্ত বিভিন্ন
সমস্যায় ভুগে থাকেন। যেমন: ব্রণ, ট্যানিং, বলিরেখা, চোখের নিচে কালো দাগ ইত্যাদি।
এ সমস্যাগুলো থেকে মুক্তি পেতে আমরা প্রায়ই দামি দামি কসমেটিক প্রোডাক্ট, ফেসিয়াল
ব্যবহার করে থাকি।
কিন্তু দুঃখের বিষয়, এইরকম ব্যয়বহুল কসমেটিক সামগ্রী কেনার সামর্থ্য সকলের থাকে
না। তাই অনেকে ঘরোয়া উপায়ে কিভাবে ত্বকের এই সমস্যা গুলো থেকে মুক্তি পাওয়া যায়
তার খোঁজ করে থাকেন। এক্ষেত্রে আপনাকে সাহায্য করতে পারে এমন একটি উপাদানের নাম
হলো আলু। আলু আমাদের সকলের পরিচিত একটি সবজি। আমরা সাধারণত রান্নায় আলু ব্যবহার
করে থাকি।
কিন্তু আপনি জেনে অবাক হবেন, ত্বকের যত্নেও আলু ব্যবহার করা হয়। আলুতে রয়েছে
প্রচুর পুষ্টিগুণ যা ত্বকের জন্য অত্যন্ত উপকারী। আলুর খোসা ও আলুর রসের ফেসপ্যাক
ত্বকের কালো দাগছোপ, চোখের নিচের কালো দাগ দূর করতে সাহায্য করে। এছাড়াও নিয়মিত
আলুর রস দিয়ে রূপচর্চা করলে ত্বকের প্রাকৃতিক রং ফুটে উঠে এবং ত্বক ফর্সা দেখায়।
অনেকেই প্রশ্ন করে থাকেন, আলু দিয়ে ফর্সা হওয়ার উপায় সম্পর্কে। তাদের উদ্দেশ্যেই
আমাদের আজকের এই আর্টিকেলটি সাজানো হয়েছে।
আলু দিয়ে ফর্সা হওয়ার ১০ টি উপায়
আলু দিয়ে ফর্সা হওয়ার উপায় সম্পর্কে অনেকেই জানতে চান। কিভাবে ত্বকে আলু ব্যবহার
করলে ত্বক ফর্সা হয় এটি নিয়ে অনেকেই দ্বিধাদ্বন্দ্বে ভোগেন। বিভিন্ন উপায়ে ত্বকে
আলু ব্যবহার করে ফর্সা হওয়া যায়। আপনি নিম্নোক্ত উপায় গুলো অবলম্বন করলে খুব
সহজেই আলু ব্যবহার করে ফর্সা হতে পারবেন। তো চলুন জেনে নেওয়া যাক আলু দিয়ে ফর্সা
হওয়ার ১০ টি উপায় সম্পর্কেঃ
- আলুর রস ত্বকে ব্যবহার করুন
- আলুর রসের ফেসপ্যাক ব্যবহার করুন
- আলুর রস ও লেবুর রস মিশ্রিত করে ব্যবহার করুন
- আলুর রস ও চালের গুড়োর পেস্ট ব্যবহার করুন
- আলুর রস ও গোলাপজল মিশ্রিত করে ব্যবহার করুন
- আলুর রস ও মধুর পেস্ট তৈরি করে ব্যবহার করুন
- আলুর রস ও গ্লিসারিন মিশ্রিত করে ব্যবহার করুন
- আলুর রস ও অ্যালোভেরা জেল মিশ্রিত করে ব্যবহার করুন
- আলুর রস ও হলুদের গুড়া মিশ্রিত করে ব্যবহার করুন
- আলুর রস ও দুধ একত্রে ত্বকে ব্যবহার করুন
আপনি যদি নিয়মিত আলুর সাথে উপরে উল্লিখিত উপাদানগুলো মিশ্রিত করে ব্যবহার করেন,
তাহলে খুব দ্রুত আপনার ত্বক ফর্সা হবে এবং ত্বকের কালো দাগছোপ দূর হবে। প্রিয়
পাঠক, আশা করছি আপনি আলু দিয়ে ফর্সা হওয়ার ১০ টি উপায় সম্পর্কে সঠিক ধারণা
পেয়েছেন।
আলুর রসের ফেসপ্যাক
আলু দিয়ে ফর্সা হওয়ার উপায় গুলোর মধ্যে অন্যতম হলো আলুর রসের ফেসপ্যাক ব্যবহার
করা। ঘরোয়া উপায়ে আলুর রসের ফেসপ্যাক ব্যবহার করলে ত্বক খুব দ্রুত ফর্সা হয়। আলুর
রসে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টি- অক্সিডেন্ট যা ত্বকের আদ্রতা ও তরুণ ভাব ধরে
রাখতে সাহায্য করে। এছাড়াও আপনার যদি ট্যানিং এর সমস্যা থাকে, তাহলে আলুর রসের
ফেসপ্যাক ব্যবহার করার মাধ্যমে দাগহীন ও উজ্জ্বল ত্বক পেতে পারেন।
আলুর রসের ফেসপ্যাক তৈরি করার জন্য ২ চামচ আলুর রস, ১ চামচ চালের গুড়ো বা
কর্নফ্লাওয়ার, ১ চামচ মধু এবং আধা চামচ হলুদের গুড়া একসাথে ভালোভাবে মিশিয়ে একটি
পেস্ট তৈরি করে নিন। তারপরে এই ফেসপ্যাকটি আপনার মুখে লাগিয়ে ১৫ মিনিট শুকাতে দিন
এবং ধুয়ে ফেলুন। এই পদ্ধতিতে ফেসপ্যাক ব্যবহার করলে আশা করছি খুব দ্রুত ত্বক
ফর্সা হবে।
আলুর রস দিয়ে রূপচর্চা
আপনি চাইলে ঘরে বসে আলুর রস দিয়ে রুপচর্চা করতে পারবেন। আলুর রস দিয়ে রুপচর্চা
করেও খুব সহজেই দাগহীন, উজ্জ্বল ত্বক পাওয়া সম্ভব। আলুর রস দিয়ে রুপচর্চা করার
জন্য প্রথমে একটি কাঁচা আলু ভালোভাবে ধুয়ে পরিষ্কার করে নিন। তারপর সেই আলুটি
খোসা সহ কুরিয়ে বা বেল্ড করে তা থেকে রস বের করে নিন। আলুর রস বের করা হয়ে গেলে
তার সাথে ১ থেকে ২ চামচ পরিমাণ মধু কিংবা গোলাপজল মিশিয়ে আপনি আপনার ত্বকে
ব্যবহার করতে পারেন।
আলুর রসে রয়েছে অসংখ্য পুুষ্টিগুণ যা আমাদের ত্বকের জন্য অত্যন্ত উপকারী। যেমন:
কার্বোহাইড্রেট,
প্রোটিন,
ভিটামিন বি কমপ্লেক্স,
ভিটামিন সি,
ফাইবার, পটাশিয়াম ইত্যাদি। নিয়মিত আলুর রস দিয়ে রুপচর্চা করলে আপনার ত্বকের কালো
দাগছোপ, ট্যানিং, বলিরেখা, বার্ধক্যের ছাপ দূর হওয়ার পাশাপাশি ত্বক উজ্জ্বল ও
মসৃণ হবে।
আলুর রস মুখে মাখলে কি হয়- আলুর রসের উপকারিতা
আলুর রস মুখে মাখলে কি হয়? আলুর রস মুখে মাখলে ত্বকের বিভিন্ন সমস্যা দূর হয়। আলু
দিয়ে ফর্সা হওয়ার উপায় সম্পর্কে আলোচনা করতে গেলে অবশ্যই আলুর রস এবং আলুর খোসা
এই দুটি উপাদানের কথা উল্লেখ করতে হবে। আলুর রসে রয়েছে ব্লিচিং উপাদান যা ত্বকের
উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করে। এছাড়াও আলুর রস মুখে মাখলে ত্বকের কালো দাগ, পিগমেন্টেশন,
ট্যানিং ইত্যাদি কমে যায়। আপনি আলুর রস সপ্তাহে ৩ থেকে ৪ বার ব্যবহার করলে
সর্বোচ্চ ফলাফল পাবেন।
আলুর রস ও মধু
আলুর রস ও মধুু মিশ্রিত করে ব্যবহার করলে খুব দ্রুত ত্বক ফর্সা হয় এবং ত্বক
সংক্রান্ত বিভিন্ন সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। আমাদের ত্বকের জন্য যে মধু কতটা
উপকারি তা আপনাদের বলে শেষ করা যাবে না। মধুতে রয়েছে অ্যান্টি- ব্যাকটেরিয়াল
উপাদান যা ত্বকে ব্রণের সংক্রমণ কমাতে সাহায্য করে। আলুর রসের সাথে মধু মিশ্রিত
করে ব্যবহার করলে ব্রণের কালো দাগ দূর হয়।
আরও পড়ুনঃ ফাংগাল ইনফেকশন দূর করার ১০ টি উপায়
এছাড়া নিয়মিত আলুর রসের সাথে মধু মিশিয়ে ব্যবহার করলে এটি ব্রণের ক্ষতস্থান দ্রুত
নিরাময় করতে সাহায্য করে। আলুর রস ও মধু প্রাকৃতিক ময়েশ্চারাইজার এর মতো কাজ করে
যা ত্বকের আদ্রতা, নমনীয়তা ধরে রাখে এবং বলিরেখা দূর করে। আশা করছি আলুর রস ও
মধুর উপকারিতা সম্পর্কে ধারণা পেয়েছেন।
আলুর রস ও লেবুর রস
ত্বকের কালো দাগ, হাইপারপিগমেন্টেশন ও ট্যানিং দূর করার গুরুত্বপূর্ণ দুটি
উপাদানের নাম হলো আলুর রস ও লেবুর রস। আলু দিয়ে ফর্সা হওয়ার উপায় গুলোর মধ্যে
অন্যতম হলো ত্বকে আলুর রস ও লেবুর রস ব্যবহার করা। লেবুর রসে রয়েছে প্রচুর
পরিমাণে সাইট্রিক এসিড যা আমাদের ত্বকের জন্য অত্যন্ত উপকারী।
সাইট্রিক এসিড বা ভিটামিন সি ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করে, কালো দাগ দূর করে এবং
ব্রণের সংক্রমণ প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে। মূলত এই কারণেই বিভিন্ন স্কিন কেয়ার
প্রোডাক্টগুলো তে ভিটামিন সি উপাদান ব্যবহার করা হয়ে থাকে। আলুর রস ও লেবুর রস
একত্রে ব্যবহার করলে ত্বকের নানা সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। আপনার ত্বক
তৈলাক্ত হয়ে থাকে তাহলে আলু ও লেবুর রসের ফেসপ্যাক তৈরি করে মুখে লাগাতে পারেন।
সতর্কতাঃ শুষ্ক এবং সেনসিটিভ ত্বকে লেবুর রস ব্যবহারে পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া দেখা
দিতে পারে।
আলুর খোসা দিয়ে রুপচর্চা
আলু দিয়ে ফর্সা হওয়ার উপায় গুলোর মধ্যে অন্যতম হলো ত্বকে আলুর খোসার ব্যবহার করা।
আলুর রসের মতো আলুর খোসা ও ত্বকের জন্য সমানভাবে উপকারী। আলুর খোসা দিয়ে খুব
সহজেই রুপচর্চা করা যায়। আলুর খোসা নিয়মিত ত্বকে ব্যবহার করলে ত্বকের কালো দাগ
ছোপ দূর হয়।
এছাড়াও আপনার যদি চোখের নিচে কালো দাগ থাকে, সেক্ষত্রেও আপনি আলুর খোসা ব্যবহার
করতে পারেন। আলুর খোসা নিয়ে আপনার ত্বকের যে স্থানে কালো দাগ রয়েছে সেখানে
আলতোভাবে ঘষুন। এরপর কিছুক্ষণ পরে ধুয়ে ফেলুন। আশা করছি আপনি খুব দ্রুত ত্বকে
পরিবর্তন দেখতে পাবেন।
আলু দিয়ে ডার্ক সার্কেল দূর করার উপায়
আলু দিয়ে ফর্সা হওয়ার উপায় গুলো জানার পাশাপাশি আলু দিয়ে কিভাবে চোখের নিচের কালো
দাগ বা ডার্ক সার্কেল দূর করা যায় তা সম্পর্কে আপনাদের অবশ্যই জানা উচিত। কিছু
সহজ ধাপ অনুসরণ করে আপনিও চোখের নিচের কালো দাগ দূর করতে পারবেন। তো চলুন জেনে
নেই, আলু দিয়ে ডার্ক সার্কেল দূর করা উপায় গুলো সম্পর্কেঃ
পদ্ধতি- ১
- প্রথমে একটি আলু পরিষ্কার করে ধুয়ে নিন।
- এরপর পাতলা এবং গোল করে দুটো আলুর টুকরো কেটে নিন।
- তারপর সেই আলুর টুকরো দুটোকে ৩০ মিনিটের জন্য ফ্রিজে রেখে দিন।
- ৩০ মিনিট পর সেই টুকরো দুটোকে ফ্রিজ থেকে বের করে ১০- ১৫ মিনিটের জন্য চোখের পাতার উপরে রেখে দিন।
- অবশেষে পরিষ্কার ঠান্ডা পানি দিয়ে চোখ দুটো ধুয়ে ফেলুন।
পদ্ধতি- ২
- প্রথমে একটি কাঁচা আলু নিয়ে সেটি ভালোভাবে পরিষ্কার করে নিন।
- এরপর সেই আলুটি গ্রেট বা কুরিয়ে নিয়ে তা থেকে রস বের করে নিন।
- তারপর দুই চামচ আলুর রস এবং এক চামচ গোলাপজল ভালোভাবে মিশিয়ে নিন।
- সেই মিশ্রণটি তুলার সাহায্যে চোখের নিচের ত্বকে লাগান এবং ১৫ মিনিট রেখে দিন।
- অবশেষে পরিষ্কার পানি দিয়ে চোখ দুটো ধুয়ে ফেলুন।
উপরোক্ত পদ্ধতিতে ডার্ক সার্কেলের জন্য আলু ব্যবহার করলে আপনি দুই থেকে তিনদিনের
মধ্যেই একটি পজিটিভ পরিবর্তন লক্ষ্য করতে পারবেন। আপনার চোখের নিচের ত্বক আরো
বেশি উজ্জ্বল ও পরিষ্কার দেখাবে। এছাড়াও এটি আপনার চোখের নিচের ফোলাভাব বা
Puffiness দূর করতে সহায়তা করবে।
আলু দিয়ে ব্রণ এবং ব্রণের দাগ দূর করার উপায়
আমরা প্রত্যেকেই জীবনের কোনো না কোনো পর্যায়ে ত্বকে ব্রণের সংক্রমণের শিকার
হয়েছি। আমাদের ত্বকজনিত অধিকাংশ সমস্যার পেছনে দায়ী হলো ব্রণ। ত্বকে ব্রণ দেখা
দিলে আক্রান্ত স্থানে কালো দাগ বা স্পট পড়ে যায়। পরবর্তিতে ব্রণের দাগ দূর করার
জন্য আমরা বিভিন্ন ব্যয়বহুল কসমেটিকস ব্যবহার করে থাকি।
কিন্তু আপনার বাজেট যদি টাইট হয়, তাহলে আপনি ঘরোয়া উপায়ে আলু দিয়ে ব্রণ এবং
ব্রণের দাগ দূর করতে পারবেন। আলু দিয়ে ব্রণ এবং ব্রণের দাগ দূর করার জন্য একটি
কাঁচা আলু কুরিয়ে নিয়ে তা থেকে রস বের করে নিন। এরপর সেই আলুর রসটি ১৫- ২০
মিনিটের জন্য ফ্রিজে রেখে দিন।
২০ মিনিট পর ফ্রিজ থেকে আলুর রস বের করে একটি তুলোর সাহায্যে আপনার ত্বকের যে
স্থানগুলোতে ব্রণ এবং ব্রণের দাগ রয়েছে, সেখানে হালকাভাবে ম্যাসাজ করুন। অবশেষে
ঠান্ডা পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলুন। আপনি এইভাবে প্রতিদিন একবার ব্যবহার করতে
পারেন। এক সপ্তাহ পরেই আপনার ব্রণ এবং ব্রণের দাগ দূর হয়ে যাবে।
লেখকের মন্তব্য
প্রিয় পাঠক, আশা করছি আপনি আলু দিয়ে ফর্সা হওয়ার উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে
পেরেছেন ও উপকৃত হয়েছেন। আমরা রান্না করার পাশাপাশি আলু দিয়ে ঘরোয়া উপায়ে
রুপচর্চা করে উজ্জ্বল ও দাগহীন ত্বকের অধিকারী হতে পারি। তবে, আজকের উল্লিখিত সকল
ফেসপ্যাক ব্যবহার করার পূর্বে অবশ্যই রেজিস্টার্ড ত্বকবিশেষজ্ঞ ডাক্তারের পরামর্শ
করবেন। আপনার ত্বকের ধরণ ও আপনার ত্বকে তা মানাবে কি না তার উপরেও ফেসপ্যাকের
কার্যকারিতা নির্ভর করে।
যদি আপনার এই ধরনের বিশ্বস্ত ও তথ্যপূর্ণ আর্টিকেল পড়তে ভালো লাগে, তাহলে আমাদের
ওয়েবসাইটটি ফলো করতে পারেন। কারণ আমরা এই ধরনের আর্টিকেল নিয়মিত প্রকাশ করে থাকি।
আপনার কোন পরামর্শ বা মন্তব্য থাকলে কমেন্ট করে জানাতে পারেন। যদি এই আর্টিকেলটি
পড়ে আপনি উপকৃত হয়ে থাকেন, তাহলে আপনার প্রিয়জন ও বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন।
এতক্ষণ মনোযোগ সহকারে আর্টিকেলটি পড়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url